Photo: Chinese Archaeology
সাম্প্রতিক সময়ে আমরা করোনা মহামারীর সময় পার করছি। আজ ফিরে তাকাবো বিশ্বের ইতিহাসের সবচেয়ে ২০টি ভয়াবহ মহামারী।
মহামারী যে কালের বিবর্তনে ফিরে আসে তার অনেক ঘটনা আমরা বিভিন্ন গল্প উপন্যাস ও ইতিহাস থেকে পাই।
আমরা জহির রায়হানের ‘হাজার বছর ধরে’ উপন্যাসে লক্ষ্য করলে দেখতে পাই সেখানে ‘ওলা বিবি’ নামক রোগ এসে গ্রামকে গ্রাম মানুষ মারা যেত। আসলে এই ‘ওলা বিবি’ বলতে মহামারীকেই বোঝানো হয়েছে।
প্রায় হাজার পাঁচেক বছর, চীনের একটি অঞ্চলে এই মহামারী সংঘটিত হয়েছিল। এই মহামারী ঐ অঞ্চলকে পুরো নিশ্চিহ্ন করে দিছিল। ছেলে-বুড়ো থেকে বাচ্চা,মহিলা কেউই এই মহামারীর কবল থেকে রক্ষা পায়নি। নিহতদের লাশগুলো একটা বাড়িতে জমা করা হয়ছিল যা পরে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছিল।
প্রত্নতাত্ত্বিক এই অঞ্চলটি এখন “হামিন মঙ্গা” নামে পরিচিত। হামিন মঙ্গার খোঁজ পাওয়ার আগে উত্তর-পূর্ব চিনের মিয়াওজিগৌ অঞ্চলেও একটা গণসমাধি পাওয়া গিয়েছিল। যেটা দ্বারা মহামারীর ভয়াবহতা অনুমেয়। তখনও লিখিত ইতিহাসের যুগ শুরু হইছিল না। এজন্য এটাকে প্রাগৈতিহাসিক মহামারীও বলা হয়।
প্রায় ৪৩০ খ্রিস্টপূর্বের দিকে এথেন্সের জনগণ একটা মহামারী দ্বারা বিধবস্ত হয়েছিল। এটা এথেন্স ও স্পার্টা যুদ্ধের খুব বেশি পরে নয়। এটা বছর পাঁচেক স্থায়ী ছিল এবং ধারণা করা হয় প্রায় ১০ লক্ষের কাছাকাছি লোকের প্রাণ নিয়েছিল এই মহামারী।
গ্রিক ইতিহাসবিদ থুসিডাইডিস লিখেছেন,
সুস্বাস্থের অধিকারী লোকজনের ভিতর হঠাৎ করেই মাথার ভিতর উত্তাপের সৃষ্টি হয়, চোখ লালভাব ও প্রদাহের সৃষ্টি হয় এবং গলার ভিতরের অভ্যন্তরীন অংশ রক্তাক্ত হয়ে ওঠে।
এই মহামারী নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে অনেক তর্ক-বিতর্ক আছে। টাইফয়েড জ্বর ও ইবোলাসহ অনেক গুলো বিষয় সামনে এসেছে। অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেন, যুদ্ধের ফলে এই মহামারী আরও বেড়ে গিয়েছিল।এই ভয়াবহ মহামারী স্বত্তেও এথেন্স ও স্পার্টা যুদ্ধ স্থায়ী ছিল।
১৬৫ সাল নাগাদ সৈন্যরা যখন রোমান সাম্রাজ্যে ফিরে আসে, তাঁরা আশার তুলনায় অনেক বেশি সম্পদ এনেছিল। কিন্তু সাথে করে অ্যান্টোনাইন প্লেগ নামক রোগও এনেছিল যেটিতে প্রায় ৫০ লক্ষের কাছাকাছি মানুষ মারা গিয়েছিলে এবং সেনাবাহিনীকে শেষ করে দিছিল।
অনেক ইতিহাসবিদ মনে করেন, পার্থিয়ার সাথে যুদ্ধের পর সৈন্যরা সাথে করে এই প্লেগ নিয়ে আসছিল। এই রোগে মৃত্যুর পরিমাণ ২০০০ জনেরও রেকর্ড রয়েছে। এই ভয়াবহ মহামারী প্লেগের পর খ্রিস্টান ধর্মের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছিল।
অ্যান্টোনাইন প্লেগের আক্রমনের প্রায় বছর সত্তর পরে ২৫০ সালের দিকে বিশ্ব আরেক ভয়াবহ মহামারীর দেখা পেয়েছিল, যেটা ঘটেছিল তিউনেশিয়ার কার্থেজ শহরে। এটা এই শহরের বিশপ সাইপ্রিয়ানের নামে সাইপ্রিয়ান প্লেগ হিসেবে নামকরণ করা হয়েছিল।
এই মহামারিতে একদিনে ৫০০০ লোক মারা যাওয়ার কথাও শোনা যায়। ২০১৪ সালে প্রত্নতাত্তিকরা এটার সমাধিস্থল খুজে পেয়েছিল।
তবে কোন রোগটির কারণে এই মহামারীটি সংগঠিত হয়ে হয়েছিল, তা নিয়ে বিশেষজ্ঞদের ভিতর মত বিরোধ আছে।
সময়টা ৫৪১-৪২ সালের দিকে। যখন বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য বুবোনিক প্লেগ দ্বারা আক্রান্ত হয়েছিল, যেটা এই সাম্রাজ্যের পতনের সূচনা হিসেবে ধরা হয়। ধারণা করা হয়, এই প্লেগে বিশ্বের প্রায় ১০% মানুষ মারা গিয়েছিল।
এই প্লেগটির নাম বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য এর অধিপতি জাস্টিনিয়ানের নামকরণে করা হয়েছে। জাস্টিয়ানের শাসনামনলে বাইজেন্টাইন সর্বোচ্চ বিস্তার লাভ করেছিল।
জাস্টিয়ান প্লেগে আক্রান্ত হয়েও অসুস্থ হয়ে বেঁচে ছিলেন কিন্তু ধীরে ধীরে তিনি তার সাম্রাজ্য হারাতে শুরু করেন।
সময়টা চতুর্দশ শতাব্দীর মাঝামাঝি। পৃথিবী সম্মুখীন হয় এক ভয়াবহ মহামারীর। যেটির উৎপত্তিস্থল ছিল এবং শেষ হয়েছিল ইউরোপে। ধারণা করা হয় এতে ইউরোপের প্রায় ৫০ শতাংশ মানুষ মৃত্যুবরণ করেছিলেন।
অধিকাংশ মৃত লাশ গুলো কে গণকবর দেয়া হয়েছিল। কালো ইঁদুর ও ইঁদুর মাছি প্রাণির মাধ্যমে এই রোগ ইউরোপ ও ভূমধ্যসাগরের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছিল।
একথা বলার অপেক্ষা রাখে না, এই ভয়াবহ ব্ল্যাক ডেথের কারণে ইউরোপের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও ধর্মীয় জীবনে ব্যাপক প্রভাব পড়েছিল।
১৬শ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে এই মহামারী এক ধরনের ভাইরাল জ্বরের দ্বারা হয়েছিল যা মেক্সিকো ও মধ্য আমেরিকার প্রায় ১.৫ কোটি মানুষের প্রাণ নিয়েছিল। আবার ঐ সময়ে ঐ অঞ্চলে খরা দেখা দিয়েছিল, যেটা জন জীবন আরও দুর্বিষহ করে তুলেছিল।
সময় টা ষোড়শ শতাব্দীর শুরুর দিকে। আমেরিকায় ভীড় জমিয়েছে ইউরোপের নানা প্রান্তের লোকজন। সাথে নিয়ে গেছে হাম, গুটি বসন্ত , বুবোনিক প্লেগের মত ভয়াবহ রোগ।
ধারণা করা হয়, পশ্চিম গোলার্ধের আদিবাসিদের প্রায় ৯০ শতাংশ লোক প্রাণ হারিয়েছিলেন এই ভয়াবহ মহামারীতে।
ব্ল্যাক ডেথের পর ইউরোপ তথা ব্রিটেনে যে মহামারী আঘাত হানে সেটাতে লন্ডনের ১৫ শতাংশ মানুষ সহ প্রায় লক্ষাধিক মানুষ মৃত্যুবরণ করেছিলেন। এটা ঘটেছিল ১৬৬৫ সালে।
এক ধরনের মাছি এ রোগের বিস্তার ঘটিয়েছিল। এই দুর্ভোগের ভিতর ১৬৬৫ সালে সেপ্টেম্বর মাসে লন্ডন বিশাল এক অগ্নিকান্ডের শিকার হয়, যেটাতে শহরের বহু অংশ পুড়ে গেছিলো।
আরও পড়ুন বিসিএস প্রস্তুতির জন্য বইয়ের তালিকা
মার্সেই শহরটি ফ্রান্সের একটি শহর যেটি ভূমধ্যসাগরের তীরে অবস্থিত। ইতিহাসবিদরা মনে করেন, যখন Grand Saint Antoine জাহাজ যখন ভূমধ্যসাগরে পণ্য বহন করছিল, তখন মার্সেই তে এই মহামারী শুরু হয়। কিন্তু এই জাহাজ মূল শহর থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল। এটার সময় কাল ছিল ১৭২০-১৭২৩ সালের মধ্যে।
মনে করা হয়, এক ধরনের প্লেগ বাহী মাছি জাহাজ থেকে শহরে আসছিল, যেটি শহরে খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এটা অনেকে মনে করেন, এই প্লেগে প্রায় লক্ষাধিক মানুষের প্রাণহানি হয় এবং মার্সেই শহরের প্রায় ১৫ শতাংশ লোক প্রাণ হারান।
সময়টা ১৭৭০ সালের দিকে, মস্কো যখন প্লেগে আক্রান্ত, তখন মস্কো জুড়ে দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে। দাঙ্গার এক পর্যায়ে মস্কোর আর্চবিশপ অ্যামব্রোসিয়াসকেও বিক্ষুব্ধ হত্যা করে যিনি প্রার্থনা করার জন্য এক জায়গায় মিলিত হওয়ার জন্য না করেছিলেন।
শহরের পরিবেশ স্বাভাবিক করার জন্য রাশিয়ার তৎকালীন সম্রাজ্ঞী দ্বিতীয় ক্যাথরিন একটা ডিক্রির মাধ্যমে শহর থেকে সব কল-কারখান সরিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন।
এই মহামারীতেও প্রায় লক্ষাধিক মানুষ মারা যায়। মহামারীর শেষে ইয়েমেলিয়ান পুগাচেভ নামক একজন একটা বিদ্রোহ করেছিলেন যাতে আরও হাজার খানেক মানুষ প্রাণ হারান।
১৭৯৩ সালে তৎকালীন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ফিলাডেলফিয়ার জনগণ হলুদ জ্বরে আক্রান্ত হয়। দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা ভুলক্রমে মনে করেছিলেন যে, দাসদের কিছুই হবে না। তাই তাঁরা সেবার জন্য আফ্রিকান বংশদ্ভুত মানুষদের নার্স হিসেবে নিয়োগ দেয়ার আহ্বান করেছিলেন।
এই রোগটা মশার দ্বারা সংক্রমিত হয়েছিল। গরমে এটা মারাত্মক ভাবে ছড়িয়ে পড়ে। শীত এলে মশা মারা যায় এবং মহামারী বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু ততদিনে প্রায় পাঁচ হাজারেরও অধিক লোক মারা যায়।
সময়টা ১৮৮৯-৯০ সাল। এই আধুনিক শিল্পযুগের নতুন নতুন দ্রুতগামী যাননাহন ইনফ্লুয়েঞ্জা বিশ্বব্যাপী ছড়াতে সাহায্য করেছিল। কয়েক মাসের মধ্যে এই ভয়াবহ ইনফ্লুয়েঞ্জা বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং প্রায় দশ লক্ষাধিক মানুষের প্রাণ কেড়ে নেয়। এই ভাইরাসটি তার সর্বোচ্চ মৃত্যু হারে পৌছাতে পাঁচ সপ্তাহের মত সময় নিছিল।
এটা ধরা পড়ে প্রথমে রাশিয়াতে। পরে এটি খুব দ্রুতই পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে।
১৯১৬ সালে আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরে পোলিও আঘাত হানে। এতে প্রায় আমেরিকার সাতাশ হাজার লোক আক্রান্ত হয় এবং হাজার হয়েক প্রাণহানি ঘটে। এই রোগে প্রধানত শিশুরা বেশি আক্রান্ত হয় এবং অনেকে শারীরিক প্রতিবন্ধকতার স্বীকার হয়।
পরে অবশ্য এই পোলিও টিকা আবিষ্কার হয় এবং আক্রান্তের হার ধীরে ধীরে হ্রাস পায়।
সময়টা ১৯১৮ সালের দিকে অর্থাৎ প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের শেষের দিকে। বিশ্ব সম্মুখীন হয় বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বড় মহামারীর কবলে। নাম দেওয়া হয় স্প্যানিশ ফ্লু। যদিও এই ফ্লু স্পেন থেকে শুরু হয়নি। এর কারণ এই ফ্লুর সংবাদ প্রথম স্পেন থেকে প্রচার হয়েছিল।
এই ভয়াবহ মহামারী তে প্রায় পাঁচ কোটিরও বেশি মানুষ বেশি প্রাণ হারান যা তখনকার বিশ্ব জনসংখ্যার প্রায় চার ভাগের এক ভাগ যেটা প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের মৃতের সংখ্যাকেও ছাড়িয়ে গেছিল।
১৯৫৭ সালে বিশ্ব আবার সম্মুখীন হয় ইনফ্লুয়েঞ্জা ঘটিত রোগের মহামারীতে। যার উৎপত্তি স্থল ছিল চীনে। এটি এশিয়ান ফ্লু নামে পরিচিত।
এই ফ্লুটি খুব দ্রুতই বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে এবং প্রায় ১১ লক্ষের মত মানুষের প্রাণ হানি ঘটে যার প্রায় লক্ষাধিকের বেশি ছিল শুধু যুক্তরাষ্ট্রের।
এইডস নামক এই প্রাণঘাতি রোগ প্রথমে ধরা পড়ে ১৯৮১ সালে। এ পর্যন্ত প্রায় ৩.৫ কোটি মানুষ প্রাণ হারিয়েছে এটার কারণে। এর লক্ষণ প্রথমিক দিকে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের মত। এটি এইচআইভি(HIV) নামক ভাইরাসের কারণে ঘটে।
এটি মূলত মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়। এটি আক্রান্ত ব্যাক্তির সিরিঞ্জ ব্যবহার, আক্রান্ত মায়ের দুগ্ধ পান, আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে অনিরাপদ যৌন মিলন ইত্যাদির মাধ্যমে ছড়ায়।
তবে আশার খবর এই যে, ২০২০ সালের প্রথম দিকে দুই জন ব্যক্তি এই রোগ থেকে নিরাময় পেয়েছেন।
২০০৯ সালে এই সোয়াইন ফ্লু মেক্সিকোতে শুরু হয় এবং পরবর্তীতে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। বিজ্ঞানীদের ধারণা এই ভাইরাস শূকর থেকে মানুষের শরীরে এসেছে। এ পর্যন্ত এই ভাইরাসে প্রায় ১৪০ কোটি আক্রান্ত হয়েছে এবং ১.৫ থেকে ৫ লক্ষের মত প্রাণ হানি হয়েছে।
বাংলাদেশেও এই ভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে তবে কারো মৃত্যু হয়নি এই ভাইরাসে।
ইবোলা প্রথম ধরা পড়ে ১৯৭৬ সালে। কিন্তু এখন কোন কার্যকর ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয় নি। এই ভাইরাসের জন্য প্রধানত বাদুড়কে দায়ী করা হয়।
পশ্চিম আফ্রিকা সবচেয়ে বেশি এই ভাইরাসের দ্বারা আক্রান্ত হয়েছিল। ২০১৪ -২০১৬ সালের দিকে সবচেয়ে বেশি লোক এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিল যা গিনি, সিয়েরা লিওন, লাইবেরিয়া ও নাইজেরিয়া দেশে বেশি এবং তখন বারো হাজারের মত মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন ওখানে।
জিকা ভাইরাস সনাক্ত হয় ১৯৪৭ সালে বানরের দেহে। এর সাথে ডেঙ্গু জ্বরের মিল আছে। এটি প্রাপ্ত বয়স্ক লোকের ক্ষতির কারণ না হলেও গর্ভাবস্থার শিশুর জন্য এটি হুমকিস্বরূপ।
এটির কারণে শিশু বিভিন্ন ধরনের জন্মগত ত্রুটির শিকার হয়। এটির কোন টিকা আবিষ্কার হয়নি। এটির প্রধান চিকিৎসা বিশ্রাম নেয়া। উগান্ডার একটি গ্রামের নামানুসারে এই ভাইরাসের নামকরণ।
Severe Cyclone Remal hit Bangladesh in May 2024 as a tropical storm of moderate intensity.…
Bangladesh is experiencing a heatwave and extreme weather. Today's highest temperature reached 42.6°C in Jashore…
Workaholism হলো মানুষের এমন এক স্বভাব যার উপকারী এবং অপকারী উভয় দিকই বিদ্যমান। এর উপর…
ওস্তাদে WZAMAN প্রোমো কোড ব্যবহার করলেই পাবেন ২০% থেকে ৩০% পর্যন্ত ডিসকাউন্ট। ফলে আপনার শেখার…
গ্রিক মিথোলজি অনুসারে, মেডুসা একসময় একজন অত্যন্ত সুন্দর নারী ছিলেন যিনি এমন এক সর্পকেশী দানবীতে…
রূপম ইসলাম (Rupam Islam) নামটা শুনলেই রক্তের উথাল-পাথাল টের পাওয়া যায়। কথা‚ সুর আর গায়কীর…
This website uses cookies.